রাজনীতি
মতিন মিয়া পর পর দুইবার র্নিবাচনে জয়ী হয়েছেন। আর এই জয় পেতে তিনি তার ক্ষমতা আর কৌশলের আশ্রয় নিয়েছেন বিভিন্ন ভাবে। ক্ষমতার লোভ তাকে ছাড়ে না। আর কিছুদিন পরে আবারও নির্বাচন, তিনিও উঠে পড়ে লেগেছেন। যে কোন ভাবেই হোক তাকে চেয়ারম্যান হতেই হবে। হঠাৎ করেই সাধারন মানুষদের প্রতি তার সীমাহীন ভালবাসা তৈরী হয়। যাদের দিকে সে কখনো তাকাতো না আজ তাদের দেখলেই বুকে জড়িয়ে ধরতে সে দ্বিধা করে না। তার একটাই চিন্তা- মাষ্টার সাহেব তার বিপরীতে দাঁড়িয়েছেন। এই মানুষটাই তার পথের কাটা, এই কাটা সরাতে হবে খুব দ্রুত। তাকে সংবর্ধনা দেওয়ার দিনেই হবে এক বোমা বিস্ফরন। নিঁখুত পরিকল্পনা করা। অবশেষে তার পরিকল্পনা মত সত্যিই ঘটে বোমা বিস্ফরন। তাহলে কি সব শেষ? প্রিয় শ্রোতা- রয়েছে অনেক রহস্য আর তাই শুনতে হবে পুরো গল্পটাই। তবে একদম সত্যি কথা অন্যের ক্ষতি করতে গেলে সেই ক্ষতি নিজেরই হয়।আমরা অনেক সময় আমাদের যে ক্ষমতা আছে তার অপব্যবহার করে থাকি।তাই আমরা যে ক্ষেত্রেই অবস্থান করি না কেন আমাদের ভেতরের সেই শুভ বুদ্ধিকে কাজে ব্যবহার করতে হবে। হোক না তা পরিবার,সমাজ, এবং কর্মক্ষেত্রে।আসুন আমরা আমাদের সমস্ত শক্তি এবং বুদ্ধি দিয়ে দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাই। নিজের চারপাশকে সুন্দর করি, সমস্ত মন্দতা আর অন্যায়কে রূখে দেই।
- Mother’s Day - May 24, 2018
- মা দিবস - May 24, 2018
- Politics - December 4, 2017